সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য-টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ
আপনি যদি সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য-টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে
জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি সঠিক পোস্টে ক্লিক করেছেন। আমাদের ভেতর অনেকেই সুরমা
মাছ ও টুনা মাছের মধ্যে পার্থক্য জানতে চান। সুরমা ও টুনা মাছ দেখতে অনেকটা এক
হওয়ায়
আমাদের ভেতর অনেকেই এই মাছ গুলোকে সঠিক ভাবে চিনতে পারি না। সুরমা ও টুনা মাছ
খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ ও জনপ্রিয় দুইটি মাছ। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
চলুন তাহলে সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য-টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসা জাক।
পেইজ সূচি: সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য-টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ
- সুরমা মাছ চেনার উপায় পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য
- টুনা মাছ চেনার উপায় পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য
- টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ
- সুরমা মাছের পুষ্টিগুণ
- টুনা মাছের পুষ্টিগুণ
- সুরমা মাছ ধরার পদ্ধতি
- সুরমা ও টুনা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব
- সুরমা ও টুনা মাছের পরিবেশগত প্রভাব
- সুরমা মাছের উপকারিতা
- টুনা মাছের উপকারিতা
- শেষ কথা: সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য - টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ।
সুরমা মাছ চেনার উপায় পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য
সুরমা মাছ একটি নদী বা হাওর অঞ্চলের মাছ। এই মাছ চিনতে আমরা অনেকেই ভুল করি। তবে
এই মাছ চেনার কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে আমরা সহজেই এই মাছকে অন্য মাছের থেকে
আলাদা করতে পারি।
- সুরমা মাছ সাধারণত তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে এবং ৬ কেজি পর্যন্ত ওজনের হয়ে থাকে। এদের দেহ অনেকটা লম্বা ও চিকুন হয়ে থাকে।
- সুরমা মাছের রং নীল ও সাদা হয়ে থাকে। এই মাছের উপরের অংশ চাকচাকে নীল ও নিচের অংশ সাদা হয়ে থাকে।
- এদের সাধারণত দুইটি পাখনা থাকে প্রথমটি তিন কোনা ও বড় আকৃতির ও দ্বিতীয়টি ছোট।
- সুরমা মাছের জীবনকাল সাধারণত ৯ থেকে ১০ বছর হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এরা ১৫ থেকে ২০ বছর বাঁচতে পারে।
- এদের চোখ শরীর থেকে একটু উপরে অবস্থান করে ও চোখ মাঝারি আকারের হয়ে থাকে ।
- এদের নিচের ঠোঁটের তুলনায় উপরের ঠোঁট একটু বড় হয়।
টুনা মাছ চেনার উপায় পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য
টুনা মাছ সমুদ্রের গভীরে পাওয়া যাওয়া একটি মাছ। এটি সারা পৃথিবীর খুবই জনপ্রিয়
ও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি মাছ এবং এই মাছের দাম অনেক বেশি।
- টুনা মাছের অনেক গুলো প্রজাতি হয়ে থাকে প্রায় ১৫ টি প্রজাতি যেমন আলবাকর টুনা, ব্লুফিন টুনা, ইয়েলোফিন টুনা ও স্কিপজ্যাক টুনা ইত্যাদি। তবে এদের ভিতর সবচেয়ে বড়, জনপ্রিয় ও দামি টুনা হলো ব্লুফিন টুনা। যার দাম কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
- টুনা মাছের বিভিন্ন জাতের মাছের বিভিন্ন আকার আকৃতির হয়ে থাকে। সবচেয়ে ছোট প্রজাতির মাছের আকার ৫০ সেন্টিমিটার থেকে সবচেয়ে বড় প্রজাতির মাছের আকার ৪ থেকে ৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।
- এই মাছের ছোট প্রজাতির ওজন কয়েক কেজি থেকে শুরু করে বড় প্রজাতির মাছের ওজন কয়েক মন পর্যন্ত হতে পারে।
- টুনা মাছের গায়ের রং উপরের অংশ গাড় নীল ও পেটের অংশ রূপালী হয়।
- পিঠের দিকে রড় দুইটি পাখনা থাকে ও লেজের দিকে ছোট ছোট কাটার মত পাখনা থাকে।
- এই মাছ অনেক দ্রুত গতিতে সাতার কাটতে পারে যার গতি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার।
টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ
টুনা মাছ সারা পৃথিবীর একটি খুবই জনপ্রিয় ও চাহিদা সম্পন্ন মাছ। সারা বিশ্বে
এই মাছের চাহিদা অনেক। এই মাছ সাধারণত সুমুদ্রে পাওয়া যায়। টুনা মাছের কেজি
প্রতি সর্বনিম্ন দাম ৩০০ টাকা। তবে এই মাছের আকার, স্থান , চাহিদা ও সময় ভেদে
মাছের দাম পরিবর্তন হতে পারে। এবং বড় সাইজের টুনা মাছের দাম কেজি প্রতি ৬০০
টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
আরো পড়ুন:
আসল তালমিছরি চেনার উপায়-তালমিছরি খাওয়ার অপকারিতা ও উপকারিতা
আরো পড়ুন:
আলকুশি বীজের উপকারিতা ও অপকারিতা-আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
আরো পড়ুন:
আসল শিলাজিৎ চেনার উপায়-শিলাজিৎ বাংলাদেশে কোথায় পাওয়া যায়
সুরমা মাছের পুষ্টিগুণ
সুরমা মাছ একটি খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ মাছ যা আমাদের শরীরের নানান পুষ্টি চাহিদা
পূরণে সাহায্য করে। সুরমা মাছের কিছু পুষ্টিগুণ নিচে দেওয়া।
- সুরমা মাছে রয়েছে খুবই উচ্চ মানের প্রোটিন। মাত্র ১০০ গ্রাম সুরমা মাছে রয়েছে ২০ গ্রাম প্রোটিন।
- যা আমাদের শরীরের দৈনিক প্রোটিনের চাহিদার ২০ ভাগ পূরণ করে।
- এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন ডি যা আমাদের শরীরের ভিটামিন এর চাহিদা অনেকটা পূরণ করে।
- সুরমা মাসিক হয়েছে মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। যা আমাদের ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
- ১০০ গ্রাম সুরমা মাছে রয়েছে প্রায় ১৪৫ কিলোক্যালরি।
- সুরমা মাছে রয়েছে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও সেলেনিয়াম এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক উপকারী খনিজ পদার্থ।
টুনা মাছের পুষ্টিগুণ
টুনা মাছ একটি খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ সামুদ্রিক মাছ যা আমাদের শরীরের নানান পুষ্টির
চাহিদা পূরণে সহায়তা করে।
- ১০০ গ্রাম টুনা মাছে রয়েছে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিন। যা আমাদের শরীরের দৈনিক প্রোটিনের চাহিদার ৫০ শতাংশ।
- টুনা মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যেমন ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও নিয়াসিন ইত্যাদি।
- এই মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে epa ও dha সমৃদ্ধ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড।
- টুনা মাছে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য উপকারী খনিজ পদার্থ যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও সেলেনিয়াম ইত্যাদি।
- এই মাছ তুলনা মূলক কম ক্যালরি সম্পূর্ণ ১০০ গ্রাম টুনা মাছে মাএ ১৩০ ক্যালরি রয়েছে।
সুরমা মাছ ধরার পদ্ধতি
সুরমা মাছ ধরার অনেক পদ্ধতি রয়েছে যেমন
- লংলাইন ফিশিং যা সুরমা মাছ ধরার অনেক প্রচলিত একটি পদ্ধতি। এটিতে একটি লম্বা মূল লাইনের সাথে অনেক গুলো ছোট লাইন থাকে এবং এই ছোট লাইন গুলোর সাথে বরশি যুক্ত থাকে।
- হারপুন ফিশিং যেই পদ্ধতিতে বর্ষ ছুড়ার মাধ্যমে জেলেরা মাছ শিকার করে।
- ট্রলিং এই পদ্ধতিতে অনেকগুলো বড়শি টেনে মাছ শিকার করা হয়
- পার্স সেইন পদ্ধতিতে একটি বড় বৃত্তাকার জালের মাধ্যমে মাছ শিকার করা হয়
- গিল নেট এই পদ্ধতিতে একটি বড় জালকে পানিতে খাড়া ভাবে ঝুলিয়ে মাছ ধরা হয়।
সুরমা ও টুনা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব
বিশ্ববাজারে সুরমা ও টুনা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব অনেক
সুরমা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব
- সুরমা মাছ আন্তর্জাতিক বাজারে খুবই চাহিদা সম্পন্ন একটি মাছ। জাপান, চায়না, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা সহ সারা বিশ্বব্যাপী এর অনেক চাহিদা রয়েছে।
- ভালো মানের একটি সুরমা মাছের মূল্য প্রতি কেজি ২০ থেকে ৩০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী সারা বিশ্বব্যাপী সুরমা মাছের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ৭৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
- সুরমা মাছ শিকারের জন্য বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা তৈরি হচ্ছে।
টুনা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব
- সারা বিশ্বব্যাপী পুনা মাছের খুবই জনপ্রিয়তা ও চাহিদা রয়েছে । এজন্য সারা পৃথিবীতে টুনা মাছের কৌটা করে বিক্রি করা হয়
- ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী টুনা মাছ থেকে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
- সারা পৃথিবীতে টোনা মাছের শিল্পের বাজার মূল্য প্রায় ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
- সারা পৃথিবীতে টুনা মাছের শিল্পের জন্য হাজার হাজার মানুষের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে।
সুরমা ও টুনা মাছের পরিবেশগত প্রভাব
সারা পৃথিবীতে ব্যাপক হারে সুরমা ও টুনা মাছ শিকারের কারণে পরিবেশের ও মাছের
চাহিদা ও যোগানের উপর নানান প্রভাব পড়ছে।
সুরমা মাছের ক্ষেত্রে
- অতিরিক্ত পরিমাণে সুরমা মাছ শিকারের এর জন্য সুরমা মাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
- সুরমা মাছ শিকারের জন্য বিভিন্ন ধরনের জালের ব্যবহার হয়ে থাকে সেই জালে সামুদ্রিক পাখি, মাছ ও বিভিন্ন বিলুপ্ত প্রায় সামুদ্রিক প্রাণী জালে আটকে মারা যায়।
- নানান উপায়ে সমুদ্রের তলদেশে মাছ ধরার কারণে সমুদ্রের তলদেশের পরিবেশ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
টুনা মাছের ক্ষেত্রে
- বিশ্ববাজারে টুনা মাছের চাহিদা অনেক বিশেষ করে বুলুফিম টোনা। এই চাহিদা পূরণের জন্য অতিমাত্রায় টুনা মাছ শিকার করা হচ্ছে তার ফলে এই মাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
- পার্স সেইন ফিশিং এর কারণে অনেক সময় ডলফিন সহ বিভিন্ন বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী জালে আটকে মারা যায়।
- FAD এর অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে অনেক অ প্রাপ্তবয়স্ক টুনা ও অন্যান্য প্রজাতির মাছ মারা যাই।
সুরমা মাছের উপকারিতা
সুরমা মাছ আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি মাছ।
- আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- দৃষ্টি শক্তির উন্নতি ঘটায়।
- হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
- ত্বক ও চুলের যত্নে কাজে লাগে।
- আমাদের স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।
- হার্টকে সুস্থ রাখে।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
সুরমা মাছের পুষ্টি উপাদান
সুরমা মাছে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরের নানান পুষ্টির চাহিদা
পূরণে সহায়তা করে। এতে রয়েছে
- ভিটামিন ডি
- ভিটামিন বি
- ভিটামিন এ
- প্রোটিন
- ক্যালসিয়াম
- পটাসিয়াম
- সেলেনিয়াম
- আয়রন
- জিংক
- ফ্যাট
টুনা মাছের উপকারিতা
আমাদের শরীরের জন্য টুনা মাছের উপকারিতা অনেক।
আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
চোখ ভালো রাখে।
এনজাইম ও হরমোন তৈরিতে সহায়তা করে।
কোষ গঠন ও মেরামতে সহায়তা করে।
প্রদান কমাতে সাহায্য করে।
গর্ভবতী শিশুর মস্তিষ্কের গঠনে সহায়তা করে।
রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
টুনা মাছের পুষ্টি উপাদান
টুনা মাছ একটি খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ মাছ যা আমাদের শরীরের নানান পুষ্টির চাহিদা
পূরণে সহায়তা করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
- ভিটামিন ডি
- ভিটামিন ডি
- নিয়াসিন
- পটাসিয়াম
- ম্যাগনেসিয়াম
- জিংক
- আয়োডিন
- সেলেনিয়াম
- ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড
- প্রোটিন
কিছু সাধারন প্রশ্ন( FAQ )
টুনা মাছের অপর নাম কি?
সাধারণত টুনা মাছের অপর নাম নাম টুনাফিস।
টুনা মাছের কয়টি প্রজাতি রয়েছে?
টুনা মাছের অনেক গুলো প্রজাতি রয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত প্রজাতি হলো
yollowfin tuna, bluefin tuna ও skipjack tuna ইত্যাদি।
সুরমা মাছের অপর নাম কী?
সুরমা মাছের অপর নাম হিলসা মাছ।
সুরমা মাছে কি এলার্জি আছে?
হ্যাঁ কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে সুরমা মাছ খেলে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দিতে
পারে।
টুনা মাছে কি এলার্জি আছে?
হ্যাঁ কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে টুনা মাছ খেলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা
দিতে পারে।
সুরমা মাছ কি চাষ করা যায়?
হ্যাঁ সুরমা মাছ চাষ করা যায়।
সুরমা মাছ কি গর্ভবতী মায়েদের জন্য নিরাপদ?
হ্যাঁ সুরমা মাছ গর্ভবতী মায়েদের জন্য নিরাপদ।
গর্ভাবস্থায় টুনা মাছ খাওয়া যাবে?
হ্যাঁ গর্ভবতী মায়েরা টুনা মাছ খেতে পারবেন।
শেষ কথা: সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য - টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ।
উপরে আমার সুরমা মাছ ও টুনা মাছের পার্থক্য টুনা মাছের দাম বাংলাদেশ সহ এই
মাছ দুইটি সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য জেনেছি। যা থেকে আমরা বুঝতে পারি পৃথিবীর
অন্যতম জনপ্রিয় ও চাহিদা সম্পন্ন মাছ হলো এই দুইটি মাছ। তবে আমাদের ভেতর অনেকেই
এদের ভিতর পার্থক্য বুঝতে পারি না। আসা করা যায় এই পোস্টের মাধ্যমে আপনার সুরমা
ও টুনা মাছ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url